ড্রাগন ফলের খোসার উপকারিতা ও ড্রগন ফলের খোশা দিয়ে রুপচর্চা
ড্রাগন আমাদের দেশের ফল না হলেও দিন দিন এর জন প্রিয়তা বেড়েই চলেছে। ড্রাগন ফল বিভিন্ন কারণে জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। ড্রাগন ফল একদিকে যেমন আমাদের শরীরকে সুস্থ রাখে অন্যদিকে ড্রাগন ফলের খোসা দিয়ে রূপচর্চা করা হচ্ছে। ড্রাগন ফলের খোশা অনেক রোগের ঝুঁকি কামাই।
যেমন কোলেজস্টেরল কামাই, হার্ট ভালো রাখে, ওজন কমায়, ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে সহায়তা করে, ডায়াবেটিকস রোগে ভালো কাজ করে, হজমে সহযোগিতা করে, বয়সের চাপ দূর করতে সহযোগিতা করে, কোষ্ঠকাঠিন্য কামাই, রক্ত চলাচলে সহায়তা, চুল পড়া কমায়, ইত্যাদি রোগের জন্য ড্রাগন ফলের খোশা বেশ উপকারী।
সুচীপ্ত্র
ভূমিকা
আরো পড়ুন প্রতিদিন কতটুকু কালোজিরা খাওয়া উচিত ও গর্ভব্যস্থায় কালজিরা খেলে কি হয়
ড্রাগন একটি বিদেশি ফল হওয়া সত্ত্বেও আমাদের দেশের জনপ্রিয় হয়ে উঠছে দিনের পর দিন। এদেশে প্রচুর পরিমাণে চাষ হচ্ছে ড্রাগন ফল। এই ফলটির গঠন বৈশিষ্ট্য রং খুবই লোভনীয়। তাই ছোট-বড় সবার কাছেই ফলটি সমানভাবে জনপ্রিয়।কারণ এই ফল রসালোএবংসুমষ্টি স্বাদের জন্য অধিক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।
আজ জানবো ড্রগন ফলের খোসার উপকারিতা ড্রাগন ফলের খোশা দিয়ে রূপচর্চা ড্রাগন ফলের উপকারিতা ও অপকারিতা, খালি পেটে ড্রাগন ফল, ড্রাগন ফলের ফেসপ্যাক,ড্রাগন ফলের ইতিহাস , ইত্যাদি বিষয় আমার এই পোস্টটির মাধ্যমে তুলে ধরার চেষ্টা করেছি।
ড্রাগন ফলের ইতিহাস
ড্রাগন একটি বিদেশি ফল (যা পিতিয়া নামেও পরিচিত, চিনে।ড্রাগন ফলের বৈজ্ঞানিক নাম (Hylocereus) undatus এটি এক প্রজাতির ফল, এক ধরনের ফনিমনসা(ক্যাকটাস)প্রজাতির ফল , গণচিনে এটি পরিচিত।আগুনের ড্রাগন ফল এবং ড্রাগন মুক্ত ফল বলে।ভিয়েতনামে মিষ্টি ড্রাগন, ইন্দোনেশিয়া ও মালয়েশিয়াতে ড্রাগন ফল , থাইল্যান্ডে ড্রাগন স্ফটিক নামে পরিচিত।
অন্যান্য স্বদেশীয় নাম হল স্ট্রবেরি নাশপাতি নানেট্রকা ফল।এই ফলটি বিভিন্ন রঙের হয়ে থাকে। তবে লাল রঙের ফলে বেশি দেখা যায়।ড্রাগন ফলের চাষ মূলত দক্ষিণ পূর্ব এশিয়া মার্কিন যুক্তরাষ্ট্, ক্যারিবিয়ান , অস্ট্রেলিয়া, মেসো আমেরিকা, এবং বিশ্বের গ্রীষ্ম মন্ডলীয় ও উপক্রান্তীয় অঞ্চলে বেশি দেখা যায়।
ড্রাগনের উপকারিতা ও অপকারিতা
ড্রাগন ফলের উপকারিতা
ড্রাগন ফল খেতে যেমন সুস্বাদু তেমনি এর উপকারিতা রয়েছে অনেক। ড্রাগন ফলে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আছে। এছাড়া ক্যালসিয়াম আছে অনেক পরিমাণে। যাদের শরীরে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি রয়েছে ড্রাগন ফল খেলে তাদের অনেকটা ক্যালসিয়ামের ঘাটতি পুরন হয়।এছাড়া ড্রাগন ফলে ভিটামিন এ এবং বিটক্যারুটিন রয়েছে।
তাই বাচ্চাদের ভিটামিন এ এবং বিটা ক্যালো টিনের চাহিদা পুরনে ড্রাগন ফল দেওয়া যেতে পারে।ড্রাগন একটি বিদেশি ফল তবে এখন ব্যাপকভাবে দেশে চাষ হচ্ছে। এখন দেশের সবখানেই এই ফলটি পাওয়া যায়। ড্রাগন ফল দুই ধরনের হয় ভেতরের অংশ লাল ও সাদা দেখতে এবং খেতে যেমন সুন্দর এর পুষ্টিগুনো রয়েছে অনেক।
আসুন জেনে নেয়া যাক ড্রগন ফল এর পুষ্টিগুণ বা এর উপকারিতা সম্পর্কে।
ড্রাগন ফলে কিছু প্রয়োজনীয় এন্টিঅক্সিডেন্ট আছে যা আমাদের সুস্থতার জন্য খুবই অপরিহার্য।এই ফল ফাইবার সমৃদ্ধ ও ফ্যাট ফ্রি। তাই সকলে খাবারে তালিকায় রাখতে পারেএই ফলে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে। যার ফলে শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে।শরীরের জন্য ক্ষতিকর ও উপকারী ব্যাকটেরিয়ার সঠিকভাবে নিয়ন্ত্রণ করে থাকে।ড্রাগন ফলে আয়রন থাকায় আয়রনের ঘাটতি পূরণ করেন।ড্রাগন ফলে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম থাকাই ক্যালসিয়ামের ঘাটতি পূরণ হয়।
রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ রাখতে ভূমিকা পালন করে
রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে।ফলে ডায়াবেটিস রোগ নিয়ন্ত্রণে থাকে ।ফলটিতে এফবিটা কেরোটিন থাকাই দৃষ্টি শক্তি ভালো থাকে এবং চোখের ছানি পড়ার ঝুঁকি কমায়।ড্রাগন ফলের ছোট কালো বিজিতে রয়েছে ওমেগা থ্রি ও ওমেগা নাইন ফেটি অ্যাসিড এগুলো হার্টের জন্য উপকার।তাই ড্রাগন ফল ছোট বড় সবাই খেতে পারেন।
ড্রাগন ফলের অপকারিতা
প্রতিটা জিনিসেরই ভালো-মন্দ দুটি দিক রয়েছে। তেমনি ড্রাগন ফলের ভাল দিকের পাশাপাশি কিছু অপকারী বা খারাপ দিক রয়েছে।
যেমন এলার্জির প্রতিক্রিয়া
যেসব ব্যক্তিদের ড্রাগন ফল খেলে এলার্জি হতে পারে তাদের ড্রাগন ফল এড়িয়ে চলাই ভালো বা না খেলে ভালো। যাদের এলার্জির সমস্যা রয়েছে তারা যদি ড্রাগন ফল নিয়মিত খাই তাদের অ্যাজমার সমস্যা হতে পারে তাই ড্রাগন ফল না খাওয়াই বেটার।
হজম সংক্রান্ত সমস্যা
ড্রাগন ফলে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকাই অনেকেরই হজম হতে চাই না। এতে পেটে মোচড় দিয়া বিভিন্ন ধরনের সমস্যা হতে পারে।
চিনির পরিমাণ বেশি
ড্রাগন ফলে প্রচুর পরিমাণে শর্করা থাকে। তাই ডায়াবেটিকস রোগীদের অল্প পরিমাণে ড্রাগন ফল খাওয়া উচিত। কারণ এতে ডায়াবেটিকস বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
কীটনাশকের উপস্থিতি
এই ফলটি কীটনাশক ব্যবহার করি তৈরি করা হয়। তাই এই ফলে কীটনাশকের উপস্থিতি থাকতে পরে। ড্রাগন ফল খাওয়ার পূর্বে পানিতে ভালোভাবে ধুয়ে নিতে হবে বা কিছুক্ষণ পানিতে ভিজিয়ে রাখার পরে এর খোসা ছাড়িয়ে খেতে হবে। তা না হলে কীটনাশকের প্রভাবে শরীরের বিভিন্ন ক্ষতি হতে পারে।
ড্রাগন ফলের খোসার উপকারিতা।
প্রিয় পাঠক আশা করি সবাই ভাল আছেন। আমরা অনেকেই জানি ড্রাগন ফলের উপকারিতা কি বা খেলে কি কি উপকার হয়। কিন্তু আমরা অনেকেই জানিনা যে ,ড্রাগন ফলের খোসার উপকারিতা কি তাই আমরা না বুঝেই ড্রাগন ফলের খোসা ডাস্টবিনে ফেলে দিই। কিন্তু আজ যদি ড্রাগন ফলের খোসার উপকারিতা সম্পর্কে জানেন তাহলে ড্রাগন ফলের খোসা আর ফেলে দিবেন না। আজ আমরা জানবো
ড্রাগন ফলের খোশা কি কি উপকারে আসে । এবং কিভাবে এটাকে কাজে লাগাতে হয়।
প্রস্তুত প্রণালী
প্রথমেই আমরা জেনে নিব কিভাবে এটাকে প্রস্তুত বা তৈরি করতে হয়। তারপর এর বিস্তারিত আলোচনা করতেছি। প্রথমে আপনাকে দুটি বা একটি ড্রাগন ফলের খোসা সংগ্রহ করতে হবে এরপর খোশাগুলো ভালোভাবে ধুয়ে বা পরিষ্কার করে নিতে হবে। এই পরিস্কার ড্রাগন ফলের খোশাগুলো ছোট ছোট বা কুচি কুচি করে কেটে নিতে হবে এরপর আড়াইশো গ্রাম ফুটন্ত পানি নিতে হবে।
একটি পাত্রে আড়াইশো গ্রাম পানি নিয়ে ফুটাতে হবে যখন পানি ফুটে আসবে ওই সময় ড্রাগন ফলের খোসা গুলো পানিতে দিয়ে দিতে হবে। পানি এমন ভাবে জাল করতে হবে পানি যেন লো প্রেসারে থাকে। এরপর ড্রাগন ফলের খোসা 7 মিনিট জ্বাল করতে হবে। আপনি পাত্রটি ঢাকনা দিয়ে ঢেকে দিতে পারেন যাতে করে ড্রাগন ফলের খোসার উপকারিতা পানির সাথে মিশে যাই এতে করে ড্রাগন ফলের খোসার উপকারিতা অখুন্ন থাকে।
খোসাসহ ৭ মিনিট জাল করার পর পানিগুলো লাল বর্ণ বা বাদামি রংগের হয়ে গেছে। এবং দেখতেও সুন্দর লাগছে। এবার খোশাগুলো এক পাশে রেখে পানি টুকু একটি পাত্রে ঢেলে নিন। এই পানিটুকু দেখতে জুসের মতো লাগছে।এটা এখন খাবার উপযোগী এর টেস্ট বৃদ্ধি করতে আপনি হিমালয় বা সাধারণ লবণ ও যুক্ত করতে পারেন। আপনি চাইলেই এর সঙ্গে লেবুর রস মিশাতে পারেন এতে করে জুসের এপিকেসি নষ্ট হয় না।
এখন আমরা জানবো কি কারনে এই জুসটি খাবেন।
ড্রাগন ফলের খোসা আমাদের শরীরের বিভিন্ন উপকারে আসে।নিম্নে সেগুলো আলোচনা করা হল।যেমন অতিরিক্ত ওজন বা মেদ কমাতে
যাদের অতিরিক্ত মেদ বা ওজন বেড়ে গেছে তারা যদি নিয়মিত ড্রাগন ফলের খোসার জুস পান করে তাদের এই সমস্যা কমে যাবে।
ডাইবেটিকস
এটি ডায়াবেটিকস কমাতেও সাহায্য করে। এটা সুগার ফ্রি থাকায় ডায়াবেটিস রোগীরাও খেতে পারবেন। তা নিয়মিত পান করতে থাকলে ডায়াবেটিসের পরিমাণ কমতে থাকে।
হৃদরোগ
এটা হৃদরোগ কমাতেও সহায়তা করে। এটা শরীরের রক্ত চলাচল বৃদ্ধি করে ফলে হৃদয় রোগের ঝুঁকি কমায়।
দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি
এই ফলে বিটা ক্যান্টিন থাকাই দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি করে।
ড্রাগন ফলের খোশা দিয়ে রূপচর্চা
ড্রাগন ফল আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির পাশাপাশি রূপচর্চাতেও কাজে লাগে। ত্বকের যত্নে ও ড্রাগন ফলের খোশা অনেক উপকারে আসে।তকে আদ্রতা যোগ করে তক নরম ও নমনীয় করে তোলে। ড্রাগন ফলে আসে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি, জিংক এবং নিয়াসিনামাইড যা ব্রণ দূর করতে সাহায্য করে । ড্রাগন ফলের ভিটামিন সি মেলানিন সংশ্লেষণ হ্রাস করে এবং কোলাজিন উৎপাদন বাড়িয়ে দেয়। এটা ত্বকের লাল ভাব এবং দাগ দ্রুত কমাতে সাহায্য করে। তবে উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে ফলে ত্বক নমনীয় এবং উজ্জ্বল হয়।
যেসব উপায়ে ড্রাগন ফল ব্যবহার করবেন।
ব্রণ বা দাগ দূর করতে
ড্রাগন ফলের ছোট ছোট টুকরা দিয়ে মসৃণ পেস্ট বানিয়ে নিন। এটি কটনের সাহায্যে ব্রণের দাগে বা ব্রনের উপর ঘোষুণ।এক ঘন্টা পর ধুয়ে ফেলুন এতে ব্রণ বা দাগ দূর হব।ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধিতে।
এক থেকে চার কাপ কাটা ড্রাগন ফল চটকে ভিটামিন ই ক্যাপসুলের তেল বা অ্যালোভেরা জেল মিশিয়ে নিন। এটি ত্বকে ১৫ মিনিট লাগিয়ে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এতে তক নরম ও উজ্জ্বল হবে।
ত্বক হাইড্রেট করতে
তক হাইড্রেট করতে আধা চা চামচ পরিমাণ ড্রাগন ফলের রস নিতে হবে এতে এক টেবিল চামচ দই মেশাতে হব। এরপর এটা তোকে 15 মিনিট লাগিয়ে রাখুন । এরপর ত্বক কুসুম গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
ড্রাগন ফলের ফেসপ্যাক
ড্রাগন ফলের খোসা ফেসপ্যাক হিসেবেও কাজে লাগে। ড্রাগন ফল দিয়ে একটি পেস্ট তৈরি করতে হবে। এই পেস্টে কিছু বেসন গোলাপ জল এবং কাঁচা দুধ যোগ করতে হবে। এবারই প্যাকটিক ঘাড়ে এবং মুখে লাগিয়ে রাখুন ২০ মিনিট। এবার আঙ্গুল দিয়ে মেসেজ করুন এরপর পরিষ্কার নরমাল পানি দিয়ে ত্বক ধুয়ে ফেলুন।
খালি পেটে ড্রাগন ফল
সকাল বেলা খালি পেটে ফল খাওয়া যাবে কি যাবে না এটা নিয়ে বিভিন্ন মতামত পাওয়া যায়। এমনকি অনেকেই বলেন খালি পেটে ফল খেলে উপকারের চেয়ে অপকারিতা বেশি। আসলে কি তাই? এবার আসুন জেনে নিয়ে যাক। আমাদের প্রতিদিনের সকালের নাস্তায় ফল খেলে কি হতে পারে।সকালবেলা ঘুম ভাঙ্গার পর ব্লাড সেল এবং ব্রেন সেলফিপুনরায় সক্রিয় করতে প্রচুর পরিমাণ প্রাকৃতিক শর্করার প্রয়োজন হয়।
আর এ কারণেই খালি পেটে ফল খাওয়ার পরামর্শ দিন বিশেষজ্ঞরা। এতে করে একদিকে যেমন শরীরে চিনির চাহিদা পূরণ করে অন্যদিকে রক্তে শর্করার মাত্রা বৃদ্ধি পাওয়ার আশঙ্কা কুমায়।যার ফলে ডায়াবেটিস হওয়ার সম্ভাবনা কমে যায়।সকালে খালি পেটে নিয়মিত ফল খেলে শরীরে উপকারী ফাইটো নিউট্রিয়েন্ট, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ভিটামিন এবং মিনারেল এর মাত্রা বৃদ্ধি পেতে থাকে, যা খারাপ কোলেস্টেরল কমানোর পাশাপাশি ব্লাড প্রেসার কে নিয়ন্ত্রণে রাখে ফলে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে যাই।
লেখকের মন্তব্য
আমার এই পোষ্টের মাধ্যমে ড্রাগন ফলের খোসার ডাবল ফল দিয়ে রূপচর্চা, ড্রাগন ফলের উপকারিতা ও অপকারিতা ড্রাগন ফলের ইতিহাস, ড্রাগন ফলে ফেসপ্যাক, খালি পেটে ফল খেলে বা ড্রাগন ফল খেলে কি হয় ইত্যাদি বিষয় তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। আশা করি এই পোস্টটি পড়ে বাস্তব জীবনে অ্যাপ্লাই করলে বা কাজে লাগালে আপনারা উপকৃত হবেন।
আর আপনারা উপকৃত হলে আমার এই লেখাটি সার্থক হবে। আপনার উপকৃত হলে আপনার বন্ধুবান্ধব আত্মীয়-স্বজনপাড়া-প্রতিবেশী এবং প্রিয়জনদের মধ্যে আমার এই পোস্টটি শেয়ার করবেন যাতে করে তারাও উপকৃত হতে পারে। আমার এই পোস্টটি পড়ার জন্য সবাইকে অনেক ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url