ঘরোয়া পদ্ধতিতে চিকন হওয়ার সহজ উপায়

আসসালামু আলাইকুম আশা করি আল্লাহর রহমতে সবাই ভাল আছেন।আমিও আল্লাহর রহমতে ভাল আছি।আজ আমি আলোচনা করতে চলেছি ঘরোয়া পদ্ধতিতে চিকন হওয়ার সহজ উপায় সর্ম্পকে। অনেকেই মোটা স্বাস্থ্য নিয়ে দুশ্চিন্তায় ভুগছেন।আপনি কি ঘরোয়া পদ্ধতিতে চিকন হওয়ার সহজ উপায় খুজছেন তাহলে এই আর্টিকেলটি আপনারই জন্য।
ঘরোয়া পদ্ধতিতে চিকন হওয়ার সহজ উপায়

কারণ আজ আমি ঘরোয়া পদ্ধতিতে চিকন হওয়ার সহজ উপায় নিয়ে আলোচনা করব ইনশাআল্লাহ। আশা করি এই পুরো বিষয়টি জানতে এই আর্টিকেলটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারী পড়বেন।

ভূমিকা

অতিরিক্ত ওজন মানেই বাড়তি ঝামেলা সেই সাথে যোগ হয় নানান শারীরিক সমস্যা। এক গবেষণায় দেখা গেছে অতিরিক্ত ওজনের মেয়েদের অসুস্থ হওয়ার ঝুঁকি প্রায় ৬৬ শতাংশ। আর অতিরিক্ত ওজনের কারণে অনেক মেয়েরাই শারীরিক মানসিক ও হরমোন জনিত বিভিন্ন সমস্যায় ভুগে থাকেন। তাই যারা ঘরোয়া পদ্ধতিতে চিকন হওয়ার সহজ উপায় খুজছেন আমার আর্টিকেলটি শুধু তারই জন্য। কারণ আমার আর্টিকেলের মাধ্যমে ঘরোয়া পদ্ধতিতে চিকন হওয়ার সহজ উপায় এবং মেয়েদের চিকন হওয়ার সহজ উপায় নিয়ে আলোচনা করব ইনশাল্লাহ।

ঘরোয়া পদ্ধতিতে চিকন হওয়ার সহজ উপায়

পানি পান করা

খাবার গ্রহনের আগে পানি পান করলে অতিরিক্ত ক্যালরি গ্রহন করা যায়না।তাই প্রতিদিন ৮-১০ গ্লাস পানি পান করলে শরীরের অতিরিক্ত ফ্যাট ও রাসায়নিক পাদর্থ নির্গত হয়ে যায়।ফলে আমাদের শরীর সুস্থ্য থাকে এবং অতিরিক্ত চর্বি জমতে পারেনা।পানি আমাদের মেটাবলিজম বাড়াতেও সাহায্য করে।তাই খাবার গ্রহনের আগে এক গ্লাস পানি পান করলে অতিরিক্ত খাবার গ্রনের চাহিদা কমে যায়।

কালো কফি

অতিরিক্ত চিনি যুক্ত চা বা কফি পরিহার করতে হবে ।কারন অতিরিক্ত চিনি ওজন বাড়িয়ে তুলে।তাই আপনাকে চিনি ছাড়া ব্লাক কফি খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে।ব্ল্যাক কফিতে ওজন কমানোর উপাদান থাকে।এটি ৫০ শতাংশ ওজন কমানোর পাশাপাশি হজম শক্তি বাড়ায় অতিরিক্ত চর্বি কমাতেও সাহায্য করে।

ভালো ঘুম

আমরা সারাদিন কাজ করে শরীরে যে ঘাটতি হয় তা ঘুমের মাধ্যমে পূরণ হয়ে যায়। তাই সঠিক সময়ে পর্যাপ্ত ঘুমের প্রয়োজন। একজন প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য প্রতিদিন সাত থেকে আট ঘন্টা ঘুমের প্রয়োজন। এবং রাত ১০:০০ থেকে ১১:০০ টার মধ্যে ঘুমিয়ে পড়া।দিনের বেলা না ঘুমানোই ভালো বিশেষ করে দুপুরে খাবার শেষে ঘুমাতে যাবেন না। এ সময় ঘুমালে এই খাবারটি আপনার শরীরে ফ্যাট হিসেবে জমা হয়ে থাকে।

সঠিক সময় ব্রেকফাস্ট

আমাদের মধ্যে অনেকেই চিকন হওয়ার জন্য সকালের নাস্তা খাওয়া বন্ধ করে দেন। কিন্তু এটা যে স্বাস্থ্যের জন্য কতটা ক্ষতিকর তা হয়তোবা আপনারা জানেন না। এতে সাময়িকভাবে আপনার ওজন কমতে পারে কিন্তু পুনরায় ওজন ফিরে আসার সম্ভাবনা থাকে। কারণ সকালের খাবার আমাদের মেটাবলিজম বাড়াতে সাহায্য করে। মেটাবলিজম ঠিক থাকলে খাবার দ্রুত হজম হয় এবং ওজন কমাতে সাহায্য করে। তাই সকালের নাস্তা সঠিক সময়ে গ্রহণ করতে হবে।

সকালের নাস্তা ডিম

সকালের নাস্তা সকাল সকাল খেতে হবে ।আপনি সকালের নাস্তায় প্রতিদিন একটি করে ডিম রাখতে পারেন।কারন ডিমের সাদা অংশে থাকে ক্যালসিয়াম আর হলুদ বা কুসুমে থাকে প্রয়োজনীয় প্রোটিন।তাই সকালের নাস্তায় ডিম খেলে আপনার প্রয়োজনীয় প্রোটিনের চাহিদা পুরন হবে এবং আপনি আস্তে আস্তে চিকন হতে থাকবেন।

খাওয়ার সময় মনোযোগী হওয়া

খাওয়ার সময় আপনাকে অবশ্যই মনযোগী হতে হবে।আমাদের মধ্য অনেকেই খাবার সময় টিভি দেখে ,গেম খেলে ,মোবাইল দিয়ে কথা বলে এতে খাবার গ্রহনে বিঘ্ন ঘটে। তাই খাবার সময় খাবারে দিকে মনযোগ দিতে হবে।এতে হজম প্রক্রিয়া বিঘ্নিত হয় ।এতে করে নানা শারীরিক সমস্যা দেখে দিতে পারে।

খাবার তালিকায় কার্বোহাইড্রেটের থেকে প্রোটিন যুক্ত খাবার বেশিই রাখুন

কার্বোহাইড্রেট পরিহার করুন এবং প্রোটিন যুক্ত খাবার বেশি খান। কারণ কার্বোহাইড্রেট যুক্ত খাবার খেলে ওজন বেড়ে গিয়ে শরীর মোটা হয়ে যায়। তাই প্রোটিন যুক্ত খাবার যেমন, ভাত, আলু, রুটির পরিবর্তে দুধ,ডিম, মুরগির মাংস এ ধরনের খাবার গ্রহণ করুন। গরু এবং খাসির মাংস না খেয়ে মুরগির মাংস খাওয়ার অভ্যাস করতে হবে। কারণ মুরগির মাংসের তুলনায় গরু এবং খাসির মাংসে চর্বির পরিমাণ বেশি থাকে। প্রোটিন যুক্ত খাবার আমাদের শরীরের প্রয়োজনীয় পুষ্টির যোগান দিয়ে থাকে অন্যদিকে কার্বোহাইড্রেট আমাদের মাংসপেশী বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। তাই আপনি যদি চিকন হতে চান তাহলে কার্বোহাইড্রেট পরিহার করতে হবে।

গ্রিন টি

ওজন কমাতে গ্রীন টি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। গ্রীন টিতে রয়েছে ক্যাটেচিন নামক শক্তিশালি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ক্যাফেনের মাত্রা কম থাকে। এই অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ক্যাফিন এর সাথে যুক্ত হয়ে শরীর থেকে অতিরিক্ত চর্বি কমিয়ে ওজন কমাতে সাহায্য করে।

চাপ কমানো

যতটা সম্ভব মানসিক চাপ মুক্ত থাকার চেষ্টা করবেন। কারণ মানসিক চাপ চিকন হওয়ার ক্ষেত্রে বাধা সৃষ্টি করতে পারে। অতিরিক্ত চিন্তা করলে আমাদের হজম প্রক্রিয়া বাধা প্রাপ্ত হয় এবং হজমে নানা রকম সমস্যা দেখা দিতে পারে। যার ফলে খাবারগুলো শক্তিতে রূপান্তরিত না হয়ে শরীরে ফ্যাট হিসেবে জমা থাকে। তাই ওজন কমাতে চাইলে বা চিকন হতে চাইলে এ বিষয়গুলো অবশ্যই মনে রাখতে হবে।

ছোট প্লেট ব্যবহার করতে হবে

খাবার গ্রহণের সময় ছোট প্লেট ব্যবহার করুন কারণ বড় প্লেটে বেশি খাবার খাওয়া যায়। আপনি চাইলে চামচা ব্যবহার করতে পারেন। কারণ হাতের তুলনায় চামচ ব্যবহার করলে কম খাওয়া যায়।

অতিরিক্ত খাবার পরিহার করতে হবে

অতিরিক্ত খাবার না খেয়ে একটু কম খাবার গ্রহণের অভ্যাস গড়ে তুলুন। আপনি যেখানে প্রতিদিন তিনটি করে রুটি খেতেন সেখানে একটি রুটি কমিয়ে দুটি রুটি খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন। আপনি প্রতিদিন হয়তোবা দুই প্লেট ভাত খেতেন সেখানে এক প্লেট কমিয়ে এক প্লেট ভাত খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন। অতিরিক্ত খাবার না খেয়ে শাকসবজি এবং ফলমূল খেতে পারেন।

সবুজ শাকসবজি এবং ফল খাওয়া

ফলমূল ও সবুজ শাকসবজি খেলে ওজন কমে।কারন শাকসবজিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ফাইবার, ভিটামিনও প্রয়োজনীয় খনিজ ও পুষ্টি উপাদান। যা আমাদের হজম শক্তি বাড়ানোর পাশাপাশি চর্বি কমায় এবং ওজন কমাতে সাহায্য করে।

ব্যায়াম

আপনি যদি ওজন কমিয়ে চিকন হতে চান তাহলে নিয়মিত ব্যায়াম করুন। চিকন এবং আকর্ষণীয় শারীরিক গঠন পেতে হলে ব্যায়ামের কোন বিকল্প নেই। ব্যায়াম করলে আমাদের শরীরে রক্ত চলাচল বৃদ্ধি পায় এবং আমাদের শরীরের জমে থাকা অতিরিক্ত চর্বি এবং রাসায়নিক দ্রব্য বের হয়ে যাই। ফলে শরীর চিকন এবং আকর্ষণীয় হয়ে ওঠে। ব্যায়াম করার জন্য আদর্শ সময় হল সকালবেলা এবং বিকাল বেলা। সারাদিনে অন্তত ৪০মিনিট থেকে এক ঘন্টা ব্যায়াম করা উচিত। চিকন হওয়ার জন্য কার্যকরী ব্যায়াম গুলোর মধ্যে অন্যতম হলো, হাটা, দৌড়াদৌড়ি করা, জগিং, সাঁতার কাটা, সাইকেলিং, ওয়েট লিফটিং ইত্যাদি। এছাড়াও আপনি ইচ্ছে করলে ঘরে বসে আরো কিছু ব্যায়াম করতে পারবেন যেমন,
  • যোগব্যায়াম
  • কার্ডিও
  • অ্যারোবিক্স
  • রেসিস্টেন্স
  • জম্বা ইত্যাদি।

চিনির ব্যবহার কমানো

চিনিযুক্ত খাবার পরিহার করে চলতে হবে ।কারন চিনিতে প্রচুর পরিমানে ফ্যাট থাকে।যা আপনার শরীরিরের ওজন বেড়ে যাবে এবং শরীরে ফ্যাট জমতে থাকবে।

রোজা

অতিরিক্ত ওজন কমাতে আপনি রোজা রাখতে পারেন।গবেষনায় দেখা গেছে যারা ঘন ঘন রোজা রাখে তারা ওজন কমাতে সফল হয়েছে।তাই আপনি যদি অতিরিক্ত ওজন কমাতে চান তাহলে রোজা রাখতে পারেন।সাস্থ্যকর খাবার গ্রহন করতে হবে এবং অতিরিক্ত খাবার পরিহার করতে হবে।

লেবু পানি

অতিরিক্ত ওজন কমাতে এবং চিকন করতে লেবুর রস গুরুতপুর্ন ভুমিকা পালন করে থাকে।প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে হালকা গরম পানিতে লেবুর রস মিশিয়ে পান করলে অতিরিক্ত ওজন কমে শরীর স্মিম হয়ে যায়।শরীরের অতিরিক্ত চর্বি কমে যায়।

আশযুক্ত খাবার গ্রহণ

আশযুক্ত খাবার অতিরিক্ত ওজন কমাতে সাহায্য করে।তাই অতিরিক্ত ওজন কমাতে চাইলে বেশি বেশি আশ যুক্ত খাবার গ্রহন করতে হবে।কারন এই ধরনের খাবার পানি ও তেল শোষন করে হজম শক্তি বাড়ায়।ফলে অতিরিক্ত ওজন হওয়ার হাত থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।

ফাস্টফুড ও কোমল পানীয় পরিহার করা

কোমল পানীয় এবং ফাস্টফুড জাতীয় খাবার এড়িয়ে চলতে হবে। কারণ এ খাবারগুলো আমাদের শরীরের জন্য খুবই ক্ষতিকারক। কারন এই খাবারগুলোতে চর্বি পরিমাণ বেশি থাকে। তাই ওজন কমিয়ে চিকন হতে চাইলে এই খাবারগুলো পরিহার করতে হবে। কোমল পানিতে থাকে প্রচুর পরিমাণে চিনি এবং কার্বন ডাই অক্সাইড। এই খাবারগুলো যদি আপনি দীর্ঘদিন খেতে থাকেন তাহলে অবি সিটি, হৃদরোগ, ডায়াবেটিকস, এধরনের আরো রোগ হতে পারে।

রাতের খাবার ঘুমোলে ২ ঘন্টা আগে শেষ করতে হবে

সঠিক সময়ে খাবার গ্রহণ করা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই প্রয়োজনীয় বিশেষ করে রাতের খাবারটি সঠিক সময় শেষ করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ অধিকাংশ মানুষই রাতের খাবার শেষ করে ঘুমাতে চলে যাই। ফলে এই খাবারটি হজম না হয়ে আমাদের শরীরে ফ্যাট হিসেবে জমা থাকে। তাই রাতে ঘুমানোর অন্তত ২ ঘণ্টা আগে খাবার শেষ করা উচিত। এতে সেই খাবার হজম হয়ে আমরা প্রয়োজনীয় ক্যালরি পেয়ে থাকে।

আয়নার সামনে বসে খান

শুনতে অবাক লাগলেও এটাই সত্য যে ওজন কমাতে হলে আয়নার সামনে বসে খেতে হবে। এক গবেষণায় দেখা গেছে যে যারা আয়নার সামনে বসে খায় তাদের ওজন দ্রুত কমে। কারণ তারা নিজেকে দেখতে পাই এবং ভাবতে থাকে যে ওজন কমাতে হবে। এই পদ্ধতি আসলেও কাজে দেয় কিনা তা আপনি পরীক্ষা করে দেখতে পারেন।

হাটুন

ওজন কমাতে চাইলে হাট হাটির কোন বিকল্প নেই। কারণ হাঁটাহাঁটি করলে শরীরে রক্ত চলা সব বৃদ্ধি পায় এতে ওজন কমানোর পাশাপাশি হৃদ রোগের ঝুকি কমে যায়। এছাড়াও মানসিক অবসাদ দূর হয়ে যায়।

দ্রুত চিকন হওয়ার ডায়েট

আমরা দ্রুত ওজন কমানোর জন্য অনেক রকম অসাস্থ্যকর খাবার এবং ব্যায়াম করে থাকি।অনেকেই আবার একে বারেই খাওয়া দাওয়া ছেড়ে দেয় এতে করে শরীর আরো দুর্বল হয়ে পড়ে।তবে ওজন কমানোর সহজ এবং সাস্থ্যকর উপায়ের মাধ্যমে ৩-৪দিনে আপনি ১০ কেজি ওজন কমাতেপারেন।এখন আমি ওজন কমানোর কিছু টিপস নিয়ে আলোচনা করব।

  • আমরা অনেক কাজ বসে থেকে করি যা আমরা ইচ্ছে করলে দাঁড়িয়ে করতে পারি।যেমন , মোবাইলে কথা বলা,তাছাড়া অবসর সময়ে বসে না থেকে হাটা চলা করা ইত্যাদি কাজ গুলো আমরা দাঁড়িয়ে করতে পারি।
  • আমরা যখন টিভি বা মুভি দেখি তখন অনেক রকম ফাস্টফুড খাবার খেয়ে থাকি ।এই খাবার গুলো পরিহার করতে হবে।
  • তেল জাতীয় খাবার এড়িয়ে চলার চেষ্টা করতে হবে।কারন এতে ওজন বেড়ে যায়।
  • আমরা যখন কোন অনুষ্ঠানে যায় তখন আমাদেরকে বেশি বেশি খাবার বেড়ে দেয় ।এই অতিরিক্ত খাবার পরিহার করার চেষ্টা করতে হবে।
  • খাবার খাওয়ার সময় অবশ্যই সিদ্ধকরা খাবার খাওয়ার চেষ্টা করবেন।কাচা বা আধা সিদ্ধ খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকবেন।
  • কম ক্যালোরি যুক্ত এবং ফাইবার যুক্ত খাবার বেশি খাওয়ার চেষ্টা করবেন।

শেষ কথা

মোটা শরীর মানেই অতিরিক্ত সমস্যা।হাটা চলা করা,উঠা বসা প্রতিটি কাজেই কঠিন হয়ে পড়ে মোটাদের জন্য।তাই আমাদের মাঝে অনেকেই ঘরোয়া পদ্ধতিতে চিকন হওয়ার সহজ উপায় সর্ম্পকে জানতে চাই।তাই আমার এই পোষ্টের মাধ্যমে এই পুরো বিষয়টি তুলে ধরার চেষ্টা করেছি।আপনি যদি আমার এই পোষ্টি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত মনযোগ সহকারে পড়ে থাকেন তাহলে আশা করি লাভবান হবেন।আমার এই পোষ্টি পড়ে যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে ,তাহলে দয়াকরে সবার মাঝে এই পোষ্টি শেয়ার করে দেবেন।ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url