ভিটামিন ডি এর অভাবে শিশুদের কোন রোগ হয় এবংভিটামিন ডি এর উৎস
আমাদের শরীরের অপরিহার্য ভিটামিন হলো ভিটামিন ডি। এটা হাড় ও দাঁতের বিকাশ ও বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ত্বকের সুস্থতা ও উজ্জ্বলতা ধরে রাখার পাশাপাশি আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। বিশেষ করে শিশুদের হাড় ও দাঁতের বিকাশে এবং শারীরিক বৃদ্ধিতে ভিটামিন ডি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।
তাই অনেকেই আমাদের মাঝে জানতে চাই ভিটামিন ডি এর অভাবে শিশুদের কোন রোগ হয় এবংভিটামিন ডি এর উৎস গুলো কি। তাই আপনি যদি আমার এই পুরো পোস্টটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পড়েন তাহলে আশা করি বিস্তারিত জানতে পারবেন।
ভূমিকা
ভিটামিন ডি হাড় ও পেশির সুস্থতার পাশাপাশি আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতেও সাহায্য করে। এটি খাবার থেকে ক্যালসিয়াম ও ফসফেট শোষণ করে থাকে যেটা হাড় ও দাঁতের বৃদ্ধি এবং বিকাশের জন্য অপরিহার্য। বিভিন্ন উৎস থেকে আমরা ভিটামিন ডি পেয়ে থাকি। প্রাকৃতিক উৎস এবং বিভিন্ন খাবার থেকে আমরা ভিটামিন ডি পেয়ে থাকি। আমাদের মধ্যে অনেকে জানতে চাই যে ভিটামিন ডি এর অভাবে শিশুদের কোন রোগ হয় এবংভিটামিন ডি এর উৎস গুলো কি, কোন কোন খাবারে ভিটামিন ডি থাকে, ভিটামিন ডি অভাবের লক্ষণ, ইত্যাদি। প্রিয় পাঠক, তাই আজ আমি আমার এই পোষ্টের মাধ্যমে এ পুরো বিষয়টি তুলে ধরার চেষ্টা করবো ইনশাআল্লাহ।
একজন মানুষের শরীরে কতটুকু ভিটামিন ডি প্রয়োজন হয়
কার শরীরে কতটুকু ভিটামিন ডি এর প্রয়োজন তা নির্ভর করে তার বয়সের উপর। একজন পূর্ণবয়স্ক মানুষের দৈনিক ৬০০ইউনিট ভিটামিন ডি এবং ১০০০ মাইক্রো গ্রাম ক্যালসিয়ামের প্রয়োজন হয়। অন্যদিকে৭০ এর বেশি যাদের বয়স তাদের জন্য ভিটামিন ডি এর প্রয়োজন হয় ১২০০মাইক্রগ্রাম। তাই বয়স অনুযায়ী ভিটামিন ডি এর পরিমাণ কমবেশি হতে পারে।
ভিটামিন ডি এর অভাবে শিশুদের কোন রোগ হয় এবংভিটামিন ডি এর উৎস
প্রিয় পাঠক, প্রথমে আমরা জানবো ভিটামিন ডি এর অভাবে শিশুদের কোন রোগ হয়। তাই আসুন দেরি না করে জেনে নেয়া যাক ভিটামিন ডি এর অভাবজনিত রোগ গুলো সম্পর্কে।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়
ভিটামিন ডি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতেও সাহায্য করে থাকে। তাই ভিটামিন ডি এর অভাবে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়। তাই এই ভিটামিনের অভাব হলে ঘন ঘন অসুখ হতে থাকে কারণ শরীর রোগ জীবানুর বিরুদ্ধে লড়াই করতে পারে না। ফলে বিভিন্ন শারীরিক সমস্যায় ভুগতে থাকে।
অত্যাধিক ক্লান্তি
শরীরে ভিটামিন ডি এর অভাব হলে অল্পতেই ক্লান্তি অনুভব হয়।অল্পতেই ক্লান্তিবোধ হয়। অল্প পরিশ্রমে ক্লান্ত হয়ে পড়ার প্রবণতা লক্ষ্য করা যায়।
ওজন বৃদ্ধি
ভিটামিন ডি এর অভাবজনিত আরেকটি রোগ হল ওজন বৃদ্ধি পাওয়া। বয়সের তুলনায় শরীরের ওজন লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়তে থাকে। শরীরের ওজন যদি অতিরিক্ত বেড়ে যায় তাহলে বুঝতে হবে শরীরে ভিটামিন ডি এর অভাব হয়েছে।
চুল পড়া
চুল পড়ার অনেকগুলো কারণ রয়েছে। যেমন পুষ্টির অভাবে চুল পড়ে যেতে পারে কিন্তু চুল পড়ার অন্য একটি কারণ হলো শরীরে ভিটামিন ডি এর ঘাটতি। ভিটামিন ডি এর অভাব হলে চুল ঝরে যেতে পারে। কারণ ভিটামিন ডি চুল ভালো রাখতে সাহায্য করে। তাই শরীরে ডি এর পরিমাণ কমে গেলে চুল ঝরতে থাকে।
ক্ষত শুকাতে দেরি
ভিটামিন ডি শরীরের ক্ষত শুকাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। যদি কোন ক্ষত দীর্ঘদিন থেকে না শুকাই তাহলে বুঝতে হবে আপনার শরীরে ভিটামিন ডি এর অভাব রয়েছে। তখন আপনাকে ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে।
মানসিক অবসাদ
ভিটামিন ডি শুধু শরীরকে সুস্থ রাখে না মন কেউ সুস্থ রাতে সাহায্য করে। ঘন ঘন যদি মুড সুয়িং হয় অর্থাৎ এই ভালো এই মন্দ এরকম যদি অনুভব হয়, কোন কাজে মন বসেনা সব সময় অবসাদ অনুভব হয় তাহলে বুঝতে হবে শরীরে ভিটামিন ডি এর ঘাটতি রয়েছে। তখন আপনাকে ভিটামিন ডি এর ঘাটতি পূরণের জন্য ডাক্তারি পরামর্শ অনুযায়ী ব্যবস্থা নিতে হবে।
পিঠে ব্যথা
পিঠে ব্যথা ছোট-বড় সবারই হয়ে থাকে। এটার পিছনে অনেক কারণ রয়েছে যেমন দীর্ঘক্ষণ এক জায়গায় বসে থাকা, একইভাবে কাজ করা, সেলাই মেশিন চালানো, গাড়ি চালানো ইত্যাদি কারণে হয়ে থাকে। তবে শরীরে ভিটামিন ডি এর ঘাটতি থাকলেও পিঠ ব্যথা হতে পারে।
হাড় ক্ষয়
হাড় ও দাঁতের প্রায় ৮০%হচ্ছে ক্যালসিয়াম । আর ক্যালসিয়ামের অন্যতম উৎস হলো ভিটামিন ডি। আর এ ভিটামিন ডি এর অভাব হলে হাড় ক্ষয় হতে থাকে। এবং বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দেয়।
ভিটামিন ডি এর উৎস
ভিটামিন ডি প্রধানত দুইটি উৎস থেকে পাওয়া যায়।
- প্রাকৃতিক উৎস এবং
- বিভিন্ন খাবার থেকে
প্রাকৃতিক উৎস
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে এবং শরীর সুস্থ রাখতে ভিটামিন ডি এর কোন বিকল্প নেই। বিশেষ করে শীতের দিনে আমাদের শরীরের জন্য ভিটামিন ডি বেশি প্রয়োজন হয়ে পড়ে। কারণ শীতের দিনে আমরা পর্যাপ্ত পরিমাণে সূর্যালোক পায়না। ভিটামিন ডি এর অন্যতম প্রাকৃতিক উৎস হচ্ছে সূর্যের আলো। আমাদের শরীরে( মেনানিন) নামক একপ্রকার হরমোন রয়েছে এই হরমোনটি সূর্যের আলোর সাথে বাইন্ড করে ভিটামিন ডি ৩ উৎপন্ন করে।
যেটা আমাদের শরীরের জন্য খুবই পরিহার্য একটি ভিটামিন। এটা সাধারণত সকাল ৯ টা থেকে ১২ঃ০০ টার মধ্যে যে রোদটা আমরা পাই এই সময়ে সবচেয়ে বেশি ভিটামিন ডি উৎপন্ন হয়ে থাকে। তাই যাদের শরীরে ভিটামিন ডি এর অভাব রয়েছে তাদের নিয়মিত এই সকালের রোদ খাওয়া উচিত। তাহলে ভিটামিন ডি এর ঘাটতি অনেকাংশ পূরণ হবে ইনশাল্লাহ।
ভিটামিনটি সমৃদ্ধ বিভিন্ন খাবার
সূর্যালোক থেকে আমরা যে ভিটামিন ডি পাই তা আমাদের শরীরের জন্য পর্যাপ্ত নয়। তাই আমাদেরকে ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ করতে হবে। ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ খাবার গুলোর মধ্যে অন্যতম হলো।
- ডিমের কুসুম
- দই
- মাশরুম
- দুধ
- চর্বিযুক্ত মাছ
- মাছের তেল
- টুনা মাছ
- শ্যামল মাছ
- কেল
- কমলা
- বাদাম ও বীজ জাতীয় খাবার
ডিমের কুসুম
ডিমের পুষ্টি গুণের কথা আমরা সবাই জানি। ডিম পুষ্টিতে পরিপূর্ণ একটি খাবার। ভিটামিন ডি এর অন্যতম একটি উৎস হল ডিমের কুসুম বা ডিমের হলুদ অংশ। ডিমের সাদা অংশে রয়েছে প্রোটিন আর হলুদ অংশে রয়েছে ফ্যাট ও মিনারেল।
দই
দই হতে পারে ভিটামিন ডি এর একটা অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ উৎস।এটি বেশ স্বাস্থ্যকর, এবং খাবার হজম করতেও সাহায্য করে। এছাড়া হাড় মজবুত ও বিকাশের পাশাপাশি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
ওটমিল
ভিটামিন ডি এর আরেকটি উৎস হল অটোমিল।এতে ভিটামিন ডি এর পাশাপাশি মিনারেল ও অন্যান্য ভিটামিনের রয়েছে। এটা সকালে ব্রেকফাস্টে দুধের সাথে মিশিয়ে খাওয়া যেতে পারে এটা স্বাস্থ্যের জন্য বেশ উপকারী এবং ডায়াবেটিকস নিয়ন্ত্রণেও সাহায্য করে থাকে।
মাশরুম
মাশরুম হতে পারে ভিটামিন ডি এর আর একটি অন্যতম উৎস। মাশরুম ভিটামিন ডি এর পরিমাণ অনেক বেশি থাকে। কারণ এই মাশরুম সূর্যের আলোতে বেড়ে ওঠ। এটা পাস্তা, ডিম, এমনকি সালাত হিসাবে মাশরুম খাওয়া যেতে পারে।
দুধ
দুধের পুষ্টি উপাদানের কথা নতুন করে বলার কিছু নেই। দুধে প্রায় সব ধরনের পুষ্টি উপাদান রয়েছে।এক গ্লাস গরম দুধ আপনার ভিটামিন ডি এর চাহিদা পূরণ করতে পারে। বিশেষ করে শীতের দিনে গরম দুধের সাথে একটু হলুদের গুঁড়া মিশে খেলে ভিটামিন ডি এর চাহিদা পূরণের পাশাপাশি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে থাকে।
চর্বিযুক্ত মাছ
চর্বিযুক্ত মাছ বা সামুদ্রিক মাছে ভিটামিন ডি বেশি থাকে। চর্বিযুক্ত মাছ গুলোর মধ্যে রয়েছে, স্যালমন,ম্যাক্রেল,ইত্যাদি। এসব মাছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিনটি থাকে।
মাছের তেল
মাছের তেল ভিটামিন ডি এর অন্যতম একটি উৎস। বিশেষ করে কড মাছের তেলে ভিটামিন ডি বেশি থাকে। যারা মাছ খেতে পছন্দ করেন না তারা ইচ্ছা করলে এ মাছের তেল সাপ্লিমেন্ট হিসেবে খেতে পারেন। বিশেষ করে রিকেটস, সোরাইসিসের মতো রোগ নিরাময়ে বেশ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
টুনা মাছ
সামুদ্রিক মাছের মধ্যে টুনা মাছ ভিটামিন ডি এর গুরুত্বপূর্ণ উৎস। ্টুনামাছ আপনার প্রতিদিনের খাদ্য তালিকা রাখতে পারেন যদিও এই মাছ পাওয়া সহজ ব্যাপার নয়। তাই আপনি এর বিকল্প হিসেবে কেনজাত টুনা রাখতে পারেন খাদ্য তালিকায়।
স্যালমন মাছ
আমাদের বলা হয় মাছে ভাতে বাঙালি। কারণ বাংলাদেশ একটি নদীমাতৃক দেশ। এদেশে নদী নালা খাল বিলের অভাব নেই। আর আমরা মাছ খেতে সবাই পছন্দ করি।স্যালমন হচ্ছে সামুদ্রিক মাছ যা পুষ্টিগুণে পরিপূর্ণ। তাই আপনার খাবার তালিকায় এ মাছ আপনি রাখতে পারেন। কারন এ মাছে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ডি সেই সাথে রয়েছে ওমেগা থ্রি ও ফ্যাটি এসিড।
কেল
কেল এক ধরনের সবজি। এটি ক্রুসিফেরাস গোত্রের একটি সবজি। এটি একটি বিদেশী সবজি। এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ডি থাকে। তাই আপনার খাদ্য তালিকায় এই সবজিতে রাখতে পারেন। এটি হাড় মজবুত করার পাশাপাশি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতেও কাজ করে।
বাদাম ও বীজ জাতীয় খাবার
আপনার প্রতিদিনের খাবার তালিকায় বাদাম ও বীজ জাতীয় খাবার রাখতে পারেন। কারণ এ খাবারগুলোতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিনট ডি রয়েছে। এ খাবারগুলো ভিটামিন ডি এর চাহিদা পূরণের পাশাপাশি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে এবং হাড় ও দাঁতের ক্ষয় রোধেও সাহায্য করে থাকে।
কমলা
আমরা জানি কমলা ভিটামিন সি সমৃদ্ধ একটি ফল। এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে। কিন্তু আমরা অনেকে হয়তোবা জানিনা যে এতে ভিটামিন ডি ও রয়েছে। এটি আয়রনের শোষণ বাড়াতে সাহায্য করে সেই সাথে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে থাকে। তাই আমাদের প্রতিদিনের খাবার তালিকায় কমলা রাখা যেতে পারে।
ভিটামিন ডি এর অভাবে জনিত লক্ষণ সমূহ
- যদি হঠাৎ করে চুল ঝরে যেতে থাকে তাহলে বুঝতে হবে শরীরে ভিটামিন ডি এর অভাব রয়েছে
- শরীর যদি ঘন ঘন ঘাম দিতে থাকে। কারণে অকারনে শরীর সবসময় ঘামতে থাকে তাহলে বুঝতে হবে শরীরে ভিটামিন টি এর ঘাটতে রয়েছে
- হার ও পেশি দুর্বল হয়ে পড়া, ব্যথা করা, দীর্ঘস্থায়ীভাবে পিঠে ব্যথা ভিটামিন ডি এর ঘাটতির অন্যতম লক্ষণ
- শরিরে ভিটামিন ডি এর অভাব হলে মানষিক চাপ বেড়ে যায় ফলে ঘন ঘন মেজাজ পরিবর্তন হতে থাকে।
- স্থূলকায় ব্যক্তিদের ভিটামিন ডি এর ঘাটতি সম্ভাবনা বেশি থাকে এর কারণ হচ্ছে মেদবহুল কোষগুলো শরিলে ভিটামিন ডি নিঃসরণে বাধা দিয়ে থাকে।
- শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যেতে থাকে। ঘন ঘন অসুস্থতা বাড়তে থাকে, শরিলে ঘা হলে তা শুকাতে দেরি হয়। একটু কাজ করতে গেলে ক্লান্তি অনুভব হয়। শরীরে অবসাদ অনুভব হতে থাকে। \
- এই উপরের লক্ষণগুলো দেখা দিলে বুঝতে হবে আপনার শরীরে ভিটামিন ডি এর ঘাটতি রয়েছে। তখন আপনাকে একজন বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ব্যবস্থা নিতে হবে।
মন্তব্য
ভিটামিন ডি থ্রি মানব শরীরের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ ভিটামিন। প্রতিদিন আমরা বিভিন্ন ধরনের খাবার ফলমূল গ্রহণ করে থাকি। কিন্তু আমরা অনেকে জানি না যে কোন খাবারগুলোতে ভিটামিন ডি বেশি রয়েছে বা ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ খাবার কোনগুলো। এবং ভিটামিন ডি এর অভাবে কি রোগ হয়। তাই অনেকেই জানতে চান যে ভিটামিন ডি এর অভাবে শিশুদের কোন রোগ হয় এবংভিটামিন ডি এর উৎস কোনগুলো এর লক্ষণ গুলোই বা কি কি?
তাই প্রিয় পাঠক, আমার এই পোষ্টের মধ্যে এ পুরো বিষয়টি তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। যারা প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত এ পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়েছেন তারা অনেক বেশি উপকৃত হয়েছেন। আর আপনি যদি উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে আমার এই পোস্টটি সবার মধ্যে শেয়ার করে দেবেন আর যদি আপনাদের কোন মতামত থাকে তাহলে এ পোষ্টের কমেন্ট অপশনে গিয়ে আপনার মূল্যবান মতামত দিয়ে যাবেন। ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url