কমলালেবু কি? বাচ্চাদের কমলা লেবু খাওয়ানোর উপকাতা গুলো কিকি?
আজ আমি আলোচনা করব কমলালেবু নিয়ে। যেমন,কমলা লেবু কি?বাচ্চাদের কমলা লেবু খাওয়ানোর উপকারিতা কি? এবং কমলার খোশার উপকারীতা কি ইত্যাদি। কমলা লেবুর জন্য বিখ্যাত কোন কোন এলাকা বা জেলা প্রভৃতি ।
আশা করি ধৈর্য সহকারে আমার সাথে থাকবেন।তাহলে আপনার কাঙ্খিত উত্তর গুলো পাবেন ইনশাআল্লাহ।
ভূমিকা
কমলালেবু একটি অনেক জনপ্রিয় রসালো ও সুস্বাদু ফল।কমলা লেবু রসালো ও মিষ্টি ফল।কমলা লেবু ম্যান্ডারিন কমলা ছোট সাইট্রাস জাতীয় গাছের ফল। কমলা গাছের বৈজ্ঞানিক নাম ( Citrus reticulate) সাইট্রাস রেটিকুলাটা।এটি সংগ্রহ করে সরাসরি খাওয়া যায় বা জুস বানিয়েও খাওয়া যায়। কমলালেবু ভিটামিনে ভরপুর। কমলালেবুতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার পটাশিয়াম,ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন সি রয়েছে অনেক পরিমাণে।
এই ভিটামিন গুলো শরীরের জন্য খুবই উপকারী। এটা হার্টের জন্য উপকারী এবং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে। হার্ট ভালো রাখতে হলে সোডিয়ামের পরিমাণ কমাতে হবে এবং পাশাপাশি পটাশিয়ামের মাত্রা প্রয়োজন মত বাড়াতে হবে। তাই কমলা লেবুতে থাকা পটাশিয়াম রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। এছাড়া বাচ্চাদের কমলালেবু খাওয়ানোর উপকারিতাও রয়েছে অনেক। নিম্নে এগুলো নিয়ে আজ আমি আলোচনা করব ইনশাল্লাহ।
কমলালেবুর বুৎপত্তি
সাইট্রাস রেটিকুলাটা নামটি লাতিন ভাষা থেকে এসেছে যেখানে রেটিকুলাটা কথাটির অর্থ "জাল যুক্ত"।ম্যান্ডারিন কমলা নামটি এসেছে সুইডিস মান্ডারিন আপেলসিন( যার অর্থ চীনা আপেল)।ম্যান্ডারাইন শব্দটি এই ফলের ফরাসি নাম থেকে প্রাপ্ত। যদিও ম্যান্ডারিন উপাসধিটির ব্যবহারের প্রকৃত কারন যানা যায়নি।তবে ধারনা করা হয় ম্যান্ডারিনের বিশিষ্টজনের পরিহিত কিছু হলুদ বর্ণের পোশাকের রঙ্গের সাথে সম্পর্কিত হতে পারে ।
কমলা লেবু খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা গুলো কিকি?
প্রায় প্রতিটি জিনিসের ভালো-মন্দ কম বেশি দুইটা দিক থাকে কমলালেবুর ক্ষেত্রেও এর ব্যতিক্রম নয়। যদিও মন্দের চেয়ে ভালো দিকটায় বেশি। প্রিয় পাঠক তাহলে আসুন জেনে নিয়ে যাক কমলালেবুর ভালো ও মন্দ দুইটা দিক। প্রথমেই আমি আলোচনা করব কমলালেবুর ভালো দিক বা কমলালেবু খাবার উপকারিতা গুলো কি কি।
আরো পড়ুনঃখালিপেটে লেবু খাওয়ার উপকারিতা কি জানতে এখানে চাপ দিন
কমলা লেবু এমন একটি ফল যা শরীরের কোলেস্টেরলের মাত্রা কে নিয়ন্ত্রণে রাখে। শরীরের ক্ষতিকর কোলেস্টেরল কমিয়ে ভালো কোলেস্টেরল তৈরি করে এভাবে শরীরে কলেজ স্টোরলর মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে থাকে।
কমলালেবু খাওয়ার উপকারিতা
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়
কমলালেবু ভিটামিনে ভরপুর একটি সুস্বাদু ফল। কমলা লেবুতে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন। তবে সব থেকে বেশি রয়েছে ভিটামিন সি, পাশাপাশি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ফলে শরীরের ইমিউনিটি সিস্টেমকে সবল রাখে। ফলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বেড়ে যায়। প্রতিদিন কমলা লেবু খেলে বিভিন্ন অসুখ-বিসুখ এবং বিভিন্ন রকম রোগব্যাধির সংক্রমণ থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।
ডাায়াবেটিস রোগীদের জন্য
কমলালেবু ডায়াবেটিকস রোগীদের জন্য খুবই উপকারী। কারণ কমলাতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি এবং এন্টিঅক্সিডেন্ট। এন্টিঅক্সিডেন্ট রক্তের শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে ও এটি শরীরে ইনসুলিন উৎপাদনে সহায়তা করে । এবং ভিটামিন সি যা ঘা শুকাতে সাহায্য করে।
ওজন কমাতে
কমলালেবুতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে যা আমাদের শরীরের ভিটামিন সি এর ঘাটতি পূরণের পাশাপাশি দাঁত ও হাড় মজবুত করে। তাছাড়া কমলালেবুতে ডায়েটারি ফাইবার থাকে, পাশাপাশি পটাশিয়াম ক্যালসিয়াম ম্যাগনেসিয়াম ইত্যাদি ভিটামিন থাকে যার শরীরের বাড়তি ওজন কমাতে সহায়তা করে। তাই যারা ওজন কমাতে চান প্রতিদিন একটি করে কমলা খান।
ত্বকের যত্নে
ত্বকের যত্নে কমলা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। কারণ কমলাতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে বেটা কেরোটন।বেটা কেরোটিন এক ধরনের পিগমেন্ট যেটা ত্বকের স্বাভাবিক মাত্রাকে নিয়ন্ত্রণ করে থাকে।
ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে
সুন্দর ত্বক সবাই চাই। সবাই চাই ত্বক যেন উজ্জ্বল ও মসৃণ থাকে। তাই ত্বকের প্রতি আমরা খুবই যত্নশীল। ত্বকের সৌন্দর্য ধরে রাখতে আমরা অনেক ধরনের কসমেটিক্স প্রোডাক্ট ব্যবহার করে থাকি। কিন্তু কমলালেবু খেয়ে যে ত্বক ভালো রাখা যায় তা হয়তোবা আমরা অনেকেই জানিনা।
আরো পড়ুনঃবাচ্চাদের কলা খাওয়ার উপকারিতা সর্ম্পকে জানতে এখানে চাপ দিন
কারণ কমলা লেবুতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। যা শরীরের ক্ষতিকর ফ্রি রেডিক্যাল গুলোকে নিয়ন্ত্রণ করে এবং ত্বকের লাবণ্য ও সৌন্দর্য রং ধরে রাখতে সহায়তা করে।
ব্রণের সমস্যা দূর করে
অনেক কিশোর কিশোরী এবং যুবক যুবতীদের মুখমন্ডলের বিভিন্ন জায়গায় ব্রণ দেখা যায়। এই কমলা লেবু ব্রণের সমস্যা দূর করতেও সহায়তা করে। প্রতিদিন একটি করে কমলালেবু খাবার পাশাপাশি কমলালেবুর খোসা রোদে শুকিয়ে ভালোভাবে পিষে নিতে হবে এবং এর সাথে পরিমাণ মতো গোলাপজল মিশিয়ে মুখে লাগাতে হবে। এবং কিছুক্ষণ পর পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে। তাহলে ব্রণ দূর হওয়ার পাশাপাশি ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধিতেও সহায়তা করবে।
গর্ভবতী মায়ের জন্য
গর্ভবতী মায়েদের জন্য কমলালেবু খুব উপকারী। কারণ এতে রয়েছে ফলেট নামক একটি উপাদান যা কোষের বিভাজনে সাহায্য করে। তাই গর্ভবতী মহিলাদের প্রতিদিন একটি করে কমলা খাওয়া খুবই উপকারী।
কৃমি দুর করতে
কৃমি দূর করতেও কমলালেবু গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। কারণ কমলালেবু হচ্ছে একটি কৃমিনাশক ফল। তাই ছোট বড় সবাই কমলা লেবু খেলে কৃমি সমস্যা দুর হয়।
রুচি বৃদ্ধি করে
রুচি বৃদ্ধিতে কমলালেবু সাহায্য করে। কারণ কমলা লেবুতে রয়েছে ভিটামিন সি এবং ফাইবার যা হজম শক্তি বৃদ্ধির পাশাপাশি রুচি বৃদ্ধি করে।
বাত রোগের জন্য
বাতের চিকিৎসায় কমলালেবু ভূমিকা পালন করে। কারণ কমলা লেবুতে রয়েছে ভিটামিন সি এবং এন্টিঅক্সিডেন্ট। যেটা আমাদের শরীরের জয়েন্ট গুলোর প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে। এছাড়া কমলালেব খোসা ও ফুল একত্রে ভালোভাবে পেস্ট করে নিয়ে সামান্য গরম করে ব্যথার স্থানে লাগাতে হবে। এটা ব্যথা এবং ফোলা কমাতে সাহায্য করে।
ক্যান্সার রোগীদের জন্য
কমলালেবু ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। কমলা লেবুতে থাকে ডি লিমোনিন যা এক ধরনের যৌগ।যেটা ফুসফুসের ক্যান্সার ত্বকের ক্যান্সার এমনকি স্তনের ক্যান্সার প্রতিরোধের সাহায্য করে। এছাড়া কমলা তে থাকা ভিটামিন সি এবং এন্টিঅক্সিডেন্ট শরীরের ক্ষতিকর ফ্রি রেডিক্যাল গুলোকে নিয়ন্ত্রণ করার পাশাপাশি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এক গবেষণায় দেখা গেছে ক্যান্সারে আক্রান্তের প্রায় ১৫ শতাংশ ডিএন এতে রূপান্তর ঘটে যেটা ভিটামিন সি দ্বারা প্রতিরোধ করা যায়।
কিডনিতে পাথরের ক্ষেত্রে
কমলালেবু কিডনির জন্য বেশ উপকারী। কারণ কমলালেবু তে থাকা ভিটামিন সি কিডনিতে পাথর প্রতিরোধে সহায়তা করে। তাই কমলা লেবু প্রতিদিন ডায়েটের এর মধ্যে রাখা উচিত।
মস্তিষ্ক সুস্থ রাখতে
কমলালেবু মস্তিষ্ককে সুস্থ ও সুন্দর রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এটা বাচ্চাদের মস্তিষ্কের বিকাশের জন্য খুব উপকারী। যেকোনো বয়সের মানুষ মস্তিষ্ককে সুস্থ সবল রাখতে চাইলে কমলা খেতে পারেন।
যৌনশক্তি বৃদ্ধিতে
যৌন শক্তি বৃদ্ধিতেও কমলালেবুর অবদান অনেক। সহবাসের পূর্বে একটি কমলা লেবু খেয়ে নিলে সহবাসের সময় দীর্ঘ স্থায়ী এবং এনার্জিটিক হয়। তাই স্বামী স্ত্রীর সুন্দর মুহূর্তগুলোকে আরো সুন্দর করে তুলতে কমলালেবু গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
প্রেসার নিয়ন্ত্রণে
কমলালেবু তো রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যেটা উচ্চ রক্তচাপকে নিয়ন্ত্রণ করতে সহায়তা করে। এবং হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমায়।
হজমশক্তি বৃদ্ধিতে
কমলালেবু হজমশক্তি বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। কারণ কমলালেবুতে রয়েছে ভিটামিন সি এবং ফাইবার যেটা হজম শক্তি বৃদ্ধির পাশাপাশি রুচি বৃদ্ধি করে।
চোখের সমস্যা
বর্তমানে বিভিন্ন কারণে বাচ্চা সহ সব মানুষেরই চোখের সমস্যা দেখা যাচ্ছে। চোখের সমস্যা দূর করতে এবং দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি করতে কমলালেবু গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। কারণ কমলা লেবুতে রয়েছে ভিটামিন সি এবং বেটা ক্যারোটিন যা চোখের সমস্যা পাশাপাশি দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি করে।
লিভার সুস্থ রাখে
নিয়ম মেনে প্রতিদিন কমলালেবু খেলে লিভার কে সুস্থ রাখে এবং এর কার্যকারিতা বৃদ্ধি পায়।
চর্ম রোগ প্রতিরোধে
চর্ম রোগ প্রতিরোধে কমলালেবু ভূমিকা পালন করে থাকে। যাদের খুশকি এবং চুলকানি আছে তারা কমলালেবুর খাওয়ার পাশাপাশি। কমলালেবুর খোসাও পাতা দিয়ে পেস্ট তৈরি করে মাথার তালুতে ভালোভাবে লাগালে দীর্ঘস্থায়ী চুলকানি কমে যাই।
কমলালেবু খাওয়ার অপকারিতা
এতক্ষণ আমরা কমলা লেবু খাবার উপকারিতা গুলো কি কি তা নিয়ে আলোচনা করলাম। আমরা জানি প্রতিটা জিনিসের কিছু ভালো এবং কিছু মন্দ দিক বা কিছু সুবিধা ও অসুবিধা থাকে। তেমনি কমলালেবুর ক্ষেত্রেও এর ব্যতিক্রম নয়। তবে কমলালেবুর অসুবিধার চেয়ে সুবিধায় বেশি। নিম্নে কমলালেব কিছু অসুবিধা বা অপকারী দিক তুলে ধরা হলো।
গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা
যাদের গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা রয়েছে তারা বেশি কমলা লেবু না খাওয়াই ভালো। কারণ কমলা লেবুতে রয়েছে ভিটামিন সি এন্টিঅক্সিডেন্ট যা অতিরিক্ত খেলে এসিডিটির সমস্যা হতে পারে। পাশাপাশি বদহজম, বুক জ্বালা পড়া এবং পেট ব্যথা হতে পারে।
ডায়রিয়াজনিত সমস্যা
সবাই আমার সাথে একমত হবেন যে, কমলালেবু একটি সুস্বাদু এবং পুষ্টিকর খাবার বা ফল।কিন্তু তাই বলে অতিরিক্ত পরিমাণে খাওয়া যাবেনা, কারণ কমলা লেবুতে থাকা ফাইবার পেট ব্যথা খিচুনি পেট ফুলে যাওয়া বুকে ব্যথা হওয়া এবং পাতলা পায়খানার কারণ হতে পারে। তাই অতিরিক্ত কমলালেবু গ্রহন করা থেকে আমরা বিরত থাকি।
বাচ্চাদের কমলা লেবু খাওয়ার উপকারিতা কি কি?
পুষ্টি গত দিক থেকে
বদহজম দূর করে
কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে
হাড়কে শক্তি শালী করে
সর্দি কাশি দূর করে
কমলালেবু পুষ্টি তথ্য
কমলা লেবুর জন্য বিখ্যাত কোন কোন জেলা ?
কমলালেবুর জন্য বিখ্যাত বাংলাদেশের উত্তর -পূর্বাঞ্চালের জেলা সিলেট ও মৌলভীবাজার। এখানে বিভিন্ন জাতের কমলা ও লেবুর চাষ হয়।বিভিন্ন স্থানীয় জাতের কমলা ছাড়াও সিলেটে জারা লেবু,সাতকরা সহ অন্যান্য লেবুর দেশব্যাপী ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। পৃষ্ঠপোষকতার অভাবে আস্তে আস্তে হারিয়ে যেতে লেগেছিল সিলেটের এই জাতীয় ফল।আরো পড়ুনঃআমলকি খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা সর্ম্পকে জানুন
কমলা লেবুর খোশার উপকারীতা কি?
আমরা জানি কমলালেবু অনেক সুস্বাদু পুষ্টিকর একটি ফল। আমরা কমলালেবু খাওয়ার পর খোসা গুলো ফেলে দিই। আমরা অনেকে হয়তো জানি না যে কমলালেবুর খোসার উপকারিতা কি। এতক্ষন আমরা কমলা লেবুর উপকারিতা ও অপকারিতা নিয়ে আলোচনা করেছি। এখন আমরা জানবো কমলালেবুর খোসার উপকারিতা। কমলার মত কমলালেবুর খোসাতেও রয়েছে বিভিন্ন ঔষধি গুনাগুন। এর খোসাতে থাকে জীবাণুনাশক, প্রদাহ নাশক ও ছত্রাক নাশক গুণ।
ত্বকের যত্নে
ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধি লাবণ্য ধরে রাখতে এবং মসৃণ রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে কমলা লেবুর খোশা।কমলা লেবুর খোশা শুকিয়ে ভালোভাবে পিষে তার সাথে পরিমাণ মত ও গোলাপ জল মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করতে হবে। এই পেষ্ট মুখে লাগিয়ে কিছুক্ষণ পর ধুয়ে ফেলতে হবে। তাহলে ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধিরর পাশাপাশি মুখের ব্রণ দুর করতে সাহায্য করে।
লেখকের মন্তব্য
প্রিয় পাঠক আজ আমি তুলে ধরার চেষ্টা করেছি কমলালেবুর বিভিন্ন পুষ্টি গুণ। এছাড়া কমলালেবু খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা।ইত্যাদি বিষয়। আমি আশা করি আমার এই পোস্টের মাধ্যমে আপনার কাঙ্খিত তথ্য গুলো পেয়েছেন।এবং উপকৃত হয়েছেন।আপনারা যদি বিন্দু পরিমাণ ও উপকৃত হতে পারেন তাহলে আমার লেখা সার্থক হবে। আপনাদের মূল্যবান মতামত জানি দেবেন। আমি আপনাদের মতামতকে সমর্থন করে আমার পরবর্তী পোস্ট লিখার চেষ্টা করব ইনশাল্লাহ। সবাইকে ধন্যবাদ ধৈর্য ধরে আমার সাথে থাকার জন্য। আল্লাহ হাফেজ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url