আপেল নাকি পেয়ারা কোনটাতে বেশি ভিটামিন?



পেয়ারা পুষ্টিগুণে ভরপুর একটি সুস্বাদু ফল। তাই ছোট-বড় সবাই আমরা পেয়ারা খেতে পছন্দ করি। পেয়ারাতে রয়েছে ভিটামিন সি, ভিটামিন এ, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সহ আরো অনেক ধরনের ভিটামিন।
আপেল নাকি পেয়ারা কোনটাতে বেশি ভিটামিন


তাই অনেকের মনে প্রশ্ন জাগে আপেল নাকি পেয়ারা বেশি ভিটামিন সমৃদ্ধ ফল। প্রিয় পাঠক আজ আমি এ বিষয় নিয়ে আলোচনা করব ইনশাআল্লাহ।

ভূমিকা 

পেয়ারা অতি পরিচিত ও সহজলভ্য একটি ফল। এটি বাংলাদেশের প্রায় সব জেলাতেই পাওয়া যায়। পেয়ারা পছন্দ করে না এমন লোকের সংখ্যা খুবই কম। পেয়ারা একটি পুষ্টিগুণে পরিপূর্ণ ফল। পেয়ারা একটি ফাইবার সমৃদ্ধ ফল। তাই যাদের কোষ্ঠকাঠিন্য রয়েছে তারা এই ফল খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়। এছাড়াও পেয়ারাতে ভিটামিন এ, ভিটামিন সি,অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সহ আরো অন্যান্য ভিটামিন রয়েছে।

তাই অনেকের মনে প্রশ্ন থাকে আপেল নাকি পেয়ারাতে বেশি ভিটামিন থাকে। এছাড়া পেয়ারাতে কোন কোন ভিটামিন রয়েছে, পেয়ারার স্বাস্থ্য উপকারিতা। কি এবং খালি পেটে পিয়ারা খেলে কি হয় ইত্যাদি। প্রিয় পাঠক আজ আমি এ বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করব। প্রিয় পাঠক, আশা করি ধৈর্য ধরে এ পুরো আর্টিকেলটি পড়বেন তাহলে আপনার সকল প্রশ্নের উত্তর পাবেন ইনশাআল্লাহ।

পেয়ারা কি 

পেয়ারা বাংলাদেশের একটি অতি পরিচিত ও জনপ্রিয় ফল ফল।এটি বাংলাদেশের প্রায় সব জেলাতেই পাওয়া যায়। পেয়ারার ইংরেজি নাম হচ্ছে গোয়াভা (Guava)।পেয়ারার বৈজ্ঞানিক নাম (Psidium guajava)এরা Myrteae পরিবারের অন্তর্ভুক্ত। তবে বিভিন্ন বর্ণের বা জাতের পেয়ারা দেখতে পাওয়া যায়। আমাদের দেশে( psidium Guajav) প্রজাতিটি বেশি দেখতে পাওয়া যায়। আমেরিকার নিরক্ষীয় অঞ্চলে আদি জন্মস্থান বলে ধারণা করা হয় ।


এছাড়া পেরু থেকে মেক্সিকো পর্যন্ত এলাকায় খুব দ্রুত এর বিস্তার ঘটে।এছাড়াও ভারত, মেক্সিকো, ব্রাজিল, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া, হাওয়াই,ফিলিপাইন, বার্মা ও বাংলাদেশ সহ প্রভৃতি দেশে ব্যাপকভাবে পেরা চাষ দেখতে পাওয়া যায়।

পেয়ারারপুষ্টি গুণ  

ভিটামিন সি এবং পেকটিনের অন্য তম উৎস পেয়ারা। নিম্নে পেয়ারার ভিটামিন এর শতাংশ গুলো তুলে ধরা হলো।

  • পানি -৮০-৮৩ শতাংশ
  • অম্ল -২.৪৫ শতাংশ
  • বিজারিত চিনি -৩.৫০-৪.৪৫ শতাংশ
  • অবিজারিত চিনি -৩.৯৭-৫.২৩ শতাংশ
  • দ্রবীয় শুষ্ক পদার্থ -৯.৪৩ শতাংশ
  • পটাশিয়াম -০.৪৮শতাংশ
  • ভিটামিন সি -২৬০মি./১০০গ্রাম 
তবে মৌসম ও জাত ভেদে এর তারতম্য হতে পারে।পেয়ারার প্রায় ১০০টিরও বেশি জাত রয়েছে।

পেয়ারা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা 

পেয়ারা পুষ্টিগুনে ভরপুর একটি ফল। একটি পেয়ারার খাদ্যগুণ কমলার থেকে প্রায় চার গুণ বেশি। পেয়ারার মধ্যে যে পুষ্টিগুণ রয়েছে তার মধ্যে পানি, প্রোটিন, আশ,ফসফরাস, সোডিয়াম, ভিটামিন, ম্যাঙ্গানিজ, সেলিনিয়াম , ভিটামিন বি১, বি-২,বি-৩,খনিজ, সেচুরেটেড, ফ্যাটি এসিড অন্যতম। তাই পেয়ারা আমাদের, প্রতিদিনের, খাদ্য তালিকায় রাখা উচিৎ। প্রিয় পাঠক,এবার জানাজাক পেয়ারা খাওয়ার উপকারিতা কি

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়

পেয়ারা আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোদ ক্ষমতা বাড়ায়। কারণ পেয়ারাতে ভিটামিন সি, ভিটামিন এ,সহ অন্যান্য ভিটামিন সমৃদ্ধ ফল।তাই পেয়ারা খেলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে।

পেটের সমস্যা দূর করে 

পেয়ারাতে রয়েছে প্রচুর পরিমানে ফাইবার। য়া হজমে সাহায্য করে। তাই যাদের কোষ্ঠকাঠিন্য আছে তাঁরা পেয়ারা খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে, পেটের সমস্যা সমাধান করে।হজম শক্তি বৃদ্ধি করে,।

ডায়াবেটিকস এর জন্য উপকার 

ডায়াবেটিস রোগ নিয়ন্ত্রণে পেয়ারা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। পেয়ারার রসে থাকা উপাদানটি ডায়াবেটিসের মিলিটাসের চিকিৎসায় খুব ফলদায়ক। শুধু পেয়ারায় নয় পেয়ারার পাতাও ডায়াবেটিকস নিয়ন্ত্রণে খুবই কার্যকরী।

রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ রাখে

পেয়ারা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে। পেয়ারাতে থাকা পটাশিয়াম রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। যার ফলে রক্ত চলাচল স্বাভাবিক থাকে এবং হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়।

ঠান্ডা জনিত সমস্যা দূর করে 

বিভিন্ন ঠান্ডা জনিত রোগ যেমন সর্দি কাশি শ্বাসকষ্ট ইত্যাদি রোগ নিয়ন্ত্রণে পেয়ারা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। কারণ পেয়ারাতে রয়েছে আইরন ও প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি যা এই রোগ নিয়ন্ত্রণ করে।

ক্যান্সার প্রতিরোধ করে 

পেয়ারাক্যান্সার প্রতিরোধে করে থাকে। কারন পেয়ারাতে রয়েছে লাইকোপিন,ভিটামিন সি,কোয়ারসেটিন,ইত্যাদি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা শরীরের ক্যান্সার প্রতিরোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

চোখের জন্য উপকারী

দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখতেও পেয়ারা বিকল্প নেই। কারণ পেয়ারাতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ যেটা চোখের কর্নিয়াকে সুস্থ রাখে। তাই আমাদের প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় পেয়ারা রাখা উচিত।

স্ট্রেস দূর করে  

স্ট্রেস দূর করতে খুবই ফলদক পেয়ারা। কারণ প্যারাতে রয়েছে পটাশিয়াম ম্যাগনেসিয়াম যেটা পিসির আর স্নায়ুর কার্যকারিতা বাড়িয়ে দে। ফলে স্ট্রেস কমে যায় এবং শক্তি বাড়ি।

ত্বক ও চুলের জন্য উপকারী 

ত্বক ও চুলের যত্নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে পেয়ারা। কেরালাতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পানি ভিটামিন সি যা ত্বককে সুন্দর মসৃন ও উজ্জ্বল করে।
ওজন কমায় পেয়ারাতে তুলনামূলকভাবে গ্লুকোজ কম থাকে। ফলে পেয়ারা বেশি পরিমাণ খেলেও ওজন বাড়ার সম্ভাবনা খুব কম থাকে।

মুখের যত্নে 

পেয়ারা মুখের ও যত্ন নেয়। মুখের ভেতরের সাদা দাগ দূর করে। অনেকেরই মুখের ভিতরে সাদা দাগের মতো হয়ে থাকে যেটা হয় ভিটামিন সি এর অভাবে। আর পিয়ারে তে রয়েছে ভিটামিন সি। তাই পিয়ারা খেলে এটি হওয়ার সম্ভাবনা খুব কম থাকে।

মস্তিষ্কের রক্ত চলাচল নিয়ন্ত্রণ করে 

মস্তিষ্কের রক্ত সঞ্চালনকে নিয়ন্ত্রণ করে। কারণ পেয়ারাতে রয়েছে ভিটামিন বি ৩, এবং ভিটামিন বি ৬, যেটা কিনা ব্রেনের রক্ত সঞ্চালনকে স্বাভাবিক রাখে।

মাসিকের ব্যথা কমায় 

অনেক মহিলাদের মাসিকের সময় পেট ব্যথা করে। এ সময় অনেকেই ব্যথা নাশক ওষুধ সেবন করে থাকেন। এ সময় পেয়ারার পাতার রস খেলে মাসিকের ব্যথা দূর হয়।

বয়সের ছাপ পড়তে দেয়না

মানুষের বয়স বাড়ার সাথে সাথে ত্বকে স্টেজ পড়ে ফলে বয়সের ছাপ বোঝা যায়। এটা প্রাকৃতিকভাবেই হয়ে থাকে। যেটাকে পুরোপুরি হবে ঠেকানো কার পক্ষে সম্ভব নয়। তবে কিছুটা আমরা নিয়ন্ত্রণ করতে পারি। ভিটামিন সি ও এন্টিঅক্সিডেন্ট যুক্ত খাবার খেলে বয়সের ছাপ পড়া কিছুটা কমে যায়। যেটা পেয়ারাতে রয়েছে।

শিশুদের বুদ্ধি বিকাশে সাহায্য করে 

শিশুদের বুদ্ধির বিকাশ ঘটাতেও পেয়ারা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা। শিশু বিশেষজ্ঞদের মতে পেয়ারাতে থাকা ভিটামিন বি ৩,ও নিয়াসিন,যা শিশুদের বুদ্ধি বিকাশে সহায়তা করে।

পেয়ারা খাওয়ার অপকারিতা 

এতক্ষণ আমরা জানলাম পেয়ারা খাওয়ার বিভিন্ন উপকারিতা। তবে প্রতিটি জিনিসের ভালো-মন্দ দুইটা দিক থাকে। তাই পেয়ারার ক্ষেত্রে এর ব্যতিক্রম নয়। পুষ্টিগুনি ভরপুর পেয়ারার রয়েছে কিছু অপকারিতা। প্রিয় পাঠক এখন আমরা জানবো পেয়ারা খাবার কিছু অপকারিতা

পেটের সমস্যা 

খালি পেটে অধিক পরিমাণে পেয়ারা খেলে পেটের নানা সমস্যা হতে পারে। যাদের গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা রয়েছে তাদের বেশি পরিমাণ পেয়ারা না খাওয়াই ভালো। কারণ পেয়ারাতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে বীজ যা সহজে হজম হয়না।ফলে গ্যাস্ট্রিক সহ পেট ব্যথা, বদহজম, এমনকি ডায়রিয়া পর্যন্ত হতে পারে।

এলার্জির সমস্যা

যাদের এলার্জি সমস্যা রয়েছে তাদের বেশি পরিমাণে পেয়ারা না খাওয়াই ভালো। কারণ পেয়ারা খেলেও অনেক সময় এলার্জি সমস্যা হতে পারে।

পেয়ারা খাওয়ার সঠিক নিয়ম 

পেয়ারা সাধারণত খালি পেটে না খাওয়াই ভালো। এতে বিভিন্ন ধরনের শারীরিক সমস্যা হতে পারে। পেয়ারা ভরা পেটে বা দুপুরের খাবার এবং রাতের খাবারের মাঝে মাঝে সময় হাওয়াই ভালো। এ সময় পেয়ারা খেলে খুব দ্রুত হজম হয়। ফলে শরীরের বিভিন্ন উপকারে আসে।


এছাড়া জিম বা এক্সারসাইজ এর পরে খেলে শরীরের এনার্জি বাড়ে। পেয়ারা খাওয়ার সময় এর বীজ গুলো ভালোভাবে চাবিয়ে খাওয়া উত্তম কারণ এতে রয়েছে ওমেগা-৩,ওমেগা-৬,ফ্যাটিএসিড, ও ফাইবার, তাই এটাই হচ্ছে পেয়ারা খাওয়ার উপযুক্ত সময়।

খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার উপকারিতা 

খালি পেটে পেয়ারা খাওয়া যাবে তবে অধিক পরিমাণে না খাওয়ায় ভাল।পরিমানমত খালি পেটে পেয়ারা খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়,হজম শক্তি বেড়ে যায়, এছাড়া পেয়ারার পাতাররস খেলে হজম শক্তি বাড়ে,অ্যামাসার সমস্যা দুর হয়, ওজন কমাতেও সাহায্যে করে।পেয়ারা পুষ্টি গুণে পরিপূর্ন একটি ফল।এতে রয়েছে অধিক পরিমাণে ফাইবার, পটাশিয়াম, কার্বোহাইড্রেট, এবং প্রোটিন। তাই খালি পেটে পেয়ারা খেলে পাইলস রোগীদের জন্য উপকারী। তাই আমরা অল্প পরিমাণে পেয়ারা খেলে এই উপকার গুলো পেতে পারি।

আপেল নাকি পেয়ারা কোনটা বেশি ভিটামিন

আপেল এবং পিয়ারা দুটি ফলই বাজারে দেখতে পাওয়া যায় টকটকে লাল আপেলগুলো দেখতেও যেমন চমৎকার তেমনি দামও বেশি। অন্যদিকে তুলনামূলকভাবে কম দামে পাওয়া যায় পেয়ারা। তাই অনেকের মনে প্রশ্ন জাগে আপেল নাকি পেয়ারা কোনটা বেশি ভিটামিন সমৃদ্ধ বা উপকারী। প্রিয় পাঠক আসুন এবার জেনে নেয়া যাক পেয়ারা নাকি আপেল কোনটা বেশি উপকারী।

আপেল 

আপেল সবার কাছে অতি প্রিয়। আপেলের গুণের শেষ নেই এমনটাই মনে করেন পুষ্টিবিদরা। কারণ আপেলে রয়েছে ভিটামিন সি, ভিটামিন কে, পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ও কপারের মত ভিটামিন এবং ম্যাগনেসিয়াম। এই ফলটিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার ও অন্তঅক্সিডেন্ট। তাই নিয়মিত আপেল খেলে হার্ট ভালো থাকে, এছাড়াও উচ্চ রক্তচাপ বা ব্লাড প্রেসার কমিয়ে দেয়, এমনকি অ্যাজমার মত সমস্যা দূর হয়। এছাড়াও এক গবেষণায় দেখা গেছে আপেলে এমন কিছু উপাদান রয়েছে যা ডায়াবেটিক্স এর জন্য খুব উপকারী।

পেয়ারা 

পেয়ারা বাজারে সবখানে পাওয়া যায়। তবে তুলনামূলকভাবে আপেলের চেয়ে কম দামে পাওয়া যায় পেয়ারা। এই ফলটি সহজলভ্য হওয়ায় সব শ্রেণীর মানুষ এই ফলটি কিনে খেতে পারে। তবে পেয়ারা সহজলভ্য বলে যে গুণ নেই এমনটা নয়।পেয়ারাও বিভিন্ন গুনে পরিপূর্ণ একটি ফল। পেয়ারাতে রয়েছে প্রচুর পরিমান ফাইবার ও ভিটামিন সি। এছাড়াও রয়েছে ক্যালসিয়াম,ম্যাগনেসিয়াম ও আয়রন। ঠান্ডা জনিত রোগ যেমন,সর্দি, কাশি,ইত্যাদি রোগের ক্ষেত্রে খুবই উপকারী।

লেখকের মন্তব্য 

পেয়ারা অতি পরিচিত এবং সহজলভ্য একটি ফল। এ পেয়ারা খেতে কম বেশি আমরা সবাই পছন্দ করে থাকি। পেয়ারা পুষ্টি গুণে পরিপূর্ন একটি ফল। এতে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন সি, ও ফাইবার রয়েছে এছাড়াও ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ইত্যাদি উপাদান গুলো রয়েছে। তবে অনেকের মনে প্রশ্ন থাকে আপেল নাকি পেয়ারা বেশি উপকারী বা ভিটামিন সমৃদ্ধ। আজ আমি এই আর্টিকেলের মাধ্যমে এ বিষয় নিয়ে আলোচনার চেষ্টা করেছি।


প্রিয় পাঠক, আশা করি আপনারা তা জানতে পেরেছেন। সবাইকে অনেক ধন্যবাদ এতক্ষণ ধৈর্য ধরে আমার সাথে থাকার জন্য। বলা যায় আপনি এবং পেয়ারা দুটি ফলে পুষ্টিগুনি ভরপুর। তবে পেয়ারার দাম কম বলে একে অবহেলা করা যাবে না বরং আপিলের চেয়ে পেয়ারার উপকারিতা বেশি। তাই আমাদের খাদ্য তালিকায় আপেলের পাশাপাশি পেয়ারা রাখা উচিত।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url